Warning: Creating default object from empty value in /home/timesofpabna/kalersangram.com/wp-content/themes/BreakingNews Design1/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
বেক্সিমকোর ৪০ শতাংশ কর্মীর অস্তিত্ব নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা বেক্সিমকোর ৪০ শতাংশ কর্মীর অস্তিত্ব নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা – Kaler Sangram
  1. admin@timesofpabna.com : admin :
  2. ceo@kalersangram.com : kalersangram W : kalersangram W
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৩৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
রাজিবপুরে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন কুড়িগ্রামে চরের নারীদের আত্মকর্মসংস্থান ও দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ। শিক্ষকের বিরুদ্ধে কাম্য যোগ্যতা না থাকার অভিযোগে সরেজমিন তদন্ত রাজিবপুরে মুক্তঅঞ্চল পাঠাগার ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি সংগ্রহশালা উদ্যোগে ইফতার সামগ্রী বিতরণ পাবনায় সহস্রাধিক অসহায়দের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ করলেন শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির নতুন নির্বাহী কমিটি গঠন এবং দোয়া ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন রাজিবপুরে চারশত অসহায় ও দরিদ্র পরিবারের মাঝে সওয়াবের খাদ্য সহায়তা বিতরণ পাবনার তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ইফতার বিতরণ । হোপ ফাউন্ডেশন অব মৌলভীবাজার এর উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ পাবনায় পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কালা চাঁদপাড়া আল হেলাল জামে মসজিদে ইফতার ও দোয়া  মাহফিল
শিরোনাম:
রাজিবপুরে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন কুড়িগ্রামে চরের নারীদের আত্মকর্মসংস্থান ও দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ। শিক্ষকের বিরুদ্ধে কাম্য যোগ্যতা না থাকার অভিযোগে সরেজমিন তদন্ত রাজিবপুরে মুক্তঅঞ্চল পাঠাগার ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি সংগ্রহশালা উদ্যোগে ইফতার সামগ্রী বিতরণ পাবনায় সহস্রাধিক অসহায়দের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ করলেন শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির নতুন নির্বাহী কমিটি গঠন এবং দোয়া ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন রাজিবপুরে চারশত অসহায় ও দরিদ্র পরিবারের মাঝে সওয়াবের খাদ্য সহায়তা বিতরণ পাবনার তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ইফতার বিতরণ । হোপ ফাউন্ডেশন অব মৌলভীবাজার এর উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ পাবনায় পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কালা চাঁদপাড়া আল হেলাল জামে মসজিদে ইফতার ও দোয়া  মাহফিল

বেক্সিমকোর ৪০ শতাংশ কর্মীর অস্তিত্ব নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা

  • প্রকাশিত : রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫০ বার পড়া হয়েছে

সংবাদদাতা:বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, বলা হচ্ছে বেক্সিমকোতে ৪০ হাজার শ্রমিক রয়েছে। কিন্তু প্রাথমিক তদন্তে আমরা এর প্রায় ৪০ শতাংশ মানুষের অস্তিত্ব পাইনি। অনেক তথ্য তৈরি করা হচ্ছে উত্তেজনা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।

বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন,মাত্র তিন মাস আগে বেক্সিমকোর একটি হাউজিং প্রকল্পে আইএফআইসি ব্যাংকের মাধ্যমে ‘আমার বন্ড’ ছেড়ে তোলা চার হাজার কোটি টাকা কোথায় গেলো? এটা একটা অবাক করা বিষয়- টাকা কোথায়?

সংবাদ সম্মেলনে বেক্সিমকোর কর্মীদের ব্যাংকঋণ চাওয়া নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, একটা প্রতিষ্ঠানের যদি সাত হাজার ৫০০ কোটি টাকা চলতি সম্পদ থাকে, তার ৬০ কোটি বেতন দেওয়া তো একটা সেকেন্ডের ব্যাপার।

তিনি বলেন, যে দাবি জানানো হচ্ছিল যে ব্যাংক সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না, এলসি খুলে দেওয়া হচ্ছে না- যে প্রতিষ্ঠানের সাত হাজার ৫০০ কোটি টাকা চলতি সম্পদ তার তো এলসি খোলাও লাগে না, আর ব্যাংকের সুবিধারও প্রয়োজন হওয়ার কথা নয়।

শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, আমি প্রথমে জেনেছিলাম যে তাদের ২৩ হাজার কোটি টাকার দায় রয়েছে। পরে জানলাম তাদের প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার দায় রয়েছে। ২৩ হাজার কোটি টাকার দায় ধরে নিয়েই চেষ্টা করেছিলাম যে প্রতিষ্ঠানটা কোনো রকমে যাতে চালু হয়। সরকার খুবই দায়িত্বশীল ছিল এটি চালুর জন্য। কারণ এটা একটা জাতীয় সম্পদ এখানে বহু সংখ্যক শ্রমিক নিয়োজিত। দেশের রপ্তানি আয়ের একটা প্রাসঙ্গিক বিষয় রয়েছে। তাই সরকার যথেষ্ট উদার ও সংবেদনশীলতার সঙ্গে এ বিষয়ে প্রচেষ্টা চালিয়েছে। কিন্তু সরকার তাদের (বেক্সিমকো) পক্ষ থেকে বিন্দুমাত্র সহযোগিতা পায়নি। তখন সরকার বাধ্য হয়ে এখানে প্রশাসক নিয়োগ করেছে। প্রশাসককে কোনো ধরনের সাহায্য করা হয়নি। বলা হয়েছে, আইনজীবীর নিষেধ আছে কোনো ধরনের তথ্য শেয়ার না করার জন্য।

তিনি আরও বলেন, নিদারুণ সহযোগিতার কারণে যে উচ্চ পর্যায়ের কাউন্সিল কাজ করেছে, তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়টি বড়ই জটিল বিষয় হিসেবে উপনীত হয়েছিল। এরপর সরকার তার দায়িত্বের জায়গা থেকে প্রতি মাসে ৬০ কোটি টাকা করে বেতন দিয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নেই। এ বিষয়টি অত্যন্ত জটিল ছিল।

সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এই শ্রমিকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্দেশ্যে ইন্ডাস্ট্রির যারা অংশীজন আছেন তাদের সবার সঙ্গে আলোচনা করে আমরা চেয়েছি- তারা (বেক্সিমকোর শ্রমিক) যাতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আত্তীকরণ হয়ে যায়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ বিষয়ে যথেষ্ট আগ্রহ দেখিয়েছে। কিন্তু তারা আইনগতভাবে নিজেদের আলাদা করতে চেয়েছেন, তারা আর ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মীবাহিনী নয়, এমন আইনি কাঠামোর ভিত্তিতে তারা নিতে চেয়েছিলেন। ওই কাঠামো দেওয়ার জন্য উপদেষ্টা পরিষদ এবং বিশাল সরকারি টিম একসঙ্গে নিয়োজিত হয়ে নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছিল। এর মধ্যে এমন দুর্যোগপূর্ণ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। ফৌজদারি বিধি লঙ্ঘন করে বিভিন্ন ধরনের সম্পদ এবং যে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালানো হচ্ছে, এর মাধ্যমে দেশের শ্রম সমাজকে অসম্মানিত করা হচ্ছে। গার্মেন্ট শিল্পকে সর্বোপরি দেশকে অসম্মান করা হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Theme Designed By FriliX Group